রাজ্যে ভ্রমণ রাজ্যের খবর এক ঝলকে

                                                               
রাজ্যে ভ্রমণ রাজ্যের খবর এক ঝলকে


        
                                                                                 রাজ্য ভ্রমণ





কলকাতা

"বিজেপির আদর্শে অনুপ্রাণিত" রাজ্যপাল কে তোপ----- কল্যাণের



কিছুতেই থামছে না রাজ্যপাল ও রাজ্য সরকার সংঘাত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর সরকারের করোনা মোকাবিলায় 'ব্যর্থতা' নিয়ে আক্রমণ থামাতেই চাইছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। চিঠি চালাচালির পর ফের ট্যুইটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনায় সরব হলেন তিনি। এ দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উল্লেখ করে রাজ্যপাল লিখেছেন, 'পশ্চিমবঙ্গের মানুষের দিকে নজর দিন।



বিবৃতি না দিয়ে তাদের যন্ত্রণা কমানোর চেষ্টা করুন। রাজ্যের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। এটা রাজ্যপাল বা কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আক্রমনের সময় নয়। বীরত্ব না দেখিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনুন।' এরপর তৃণমূল তরফে শ্রীরামপুরের সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যপালকে পালটা চিঠি দিয়ে সরব হয়েছেন।
রাজ্যপালকে দেওয়া চিঠিতে কল্যাণ লিখেছেন, 'আপনার আচরণ আপনার সাংবিধানিক চেয়ারকে সম্মান করে না। মনে হয় আপনি বিজেপির আদর্শে অনুপ্রাণিত। অন্য কোনও উদ্দেশ্যে লাগাতার মুখ্যমন্ত্রীর সমালোচনা করে চলেছেন আপনি।' শুধু তাই নয়, কল্যাণ আরও লিখেছেন, 'রাজ্যপাল পদের অপব্যবহার করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আক্রমণ করে চলেছেন আপনি। করোনার মোকবিলায় প্রধানমন্ত্রী যখন সমস্ত রাজ্যকে একজোট হয়ে লড়াই চালানোর বার্তা দিচ্ছেন, তখন প্রতিপক্ষ আচরণ করছেন আপনি।'

 
কলকাতা

চার জেলায় কনটেনমেন্ট জোন রাজ্যে, আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচশ ছাড়ালো, সাত দিনে দ্বিগুণ

করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫০৪। গত চব্বিশ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৭ জন, সুস্থ হয়ে ছাড়া পেয়েছেন ৪ জন। করোনায় মারা গিয়েছেন ২০ জন। এখনও পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১২,০৪৩টি। গত চবিশ ঘন্টাতেই পরীক্ষা হয়েছে ১১৫০’টি। সোমবার নবান্নের সাংবাদিক সম্মেলনে এই তথ্য দিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা। গত সোমবার যেখানে অ্যাক্টিভ করোনার সংখ্যা ছিল ২৪৫, সেখানে সোমবার (২৭ এপ্রিল) তা ৫০৪ হয়ে গেল। অর্থাৎ সাতদিনে অ্যাক্টিভ করোনার সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেল। অবশ্য সুস্থও হয়েছেন ৩৬ জন। যেখানে সুস্থতার হার গোটা দেশের নিরিখে সন্তোষজনক বলেই দাবি করলেন মুখ্যসচিব। মুখ্যসচিব এদিন জানান, গত ন’দিন নমুনা পরীক্ষা দ্বিগুণ করা হয়েছে। বর্তমানে মোট চোদ্দটি ল্যাবরেটরিতে করোনা ভাইরাসের পরীক্ষা হচ্ছে। আরও দশটি জায়গায় পরীক্ষার জন্য অনুমতি চাওয়া হয়েছে। মুখ্যসচিব বলেন, সারা ভারতে যত কোভিড হাসপাতাল তৈরি হয়েছে, তার মধ্যে ৭.৫৫ শতাংশ এই রাজ্যেই রয়েছে। আশাকর্মীরা এ পর্যন্ত প্রায় ৩.৪ কোটি মানুষের ওপর পর্যবেক্ষণ করেছে। অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের অর্থসাহায্য করার জন্য প্রচেষ্টা প্রকল্পটি ক্লোজ করা হয়নি, বরং তার অনলাইন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানিয়ে দেন মুখ্যসচিব।

 
কলকাতা
   বেকারত্বের  হাতছানি আগামীর কাছে    


অর্থনীতিতে কর্মসংস্থান বা বেকারত্বের হার নির্ধারণের অন্যতম মাপকাঠিহল কাজে অংশগ্রহণ করা শ্রমিকদের হার বা লেবার পার্টিসিপেশন রেট (এলপিআর)। কত শ্রমিক বর্তমানে কাজে নিযুক্ত রয়েছেন, সেটার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয় এই এলপিআর। উদ্বেগ আরও বাড়িয়ে সেই এলপিআর নেমে এসেছে ৪২ শতাংশেরও নীচে, যা সর্বকালীন রেকর্ড। সিএমআইই-র হিসেবে মার্চে এই হার ৪১.৯ শতাংশ। জানুয়ারিতে যা ছিল ৪২.৯ শতাংশ। অর্থাৎ প্রায় এক শতাংশ পতন, যা এলপিআর-এর ক্ষেত্রে বিরাট পতন বলেই ধরা হয়। আর মার্চের শেষ সপ্তাহে সেই হার ছিল ৩৯ শতাংশের মতো। সংখ্যার হিসেবে জানুয়ারিতে যেখানে কাজে নিযুক্ত ছিলেন ৪১ কোটি ১০ লক্ষ মানুষ। মার্চে এসে সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৩৯ কোটি ৬০ লক্ষে।
সিএমআইই-র সিইও মহেশ ব্যাস লিখেছেন, ‘‘গত দু’বছরে এলপিআর মোটামুটি স্থিতাবস্থায় ছিল।  তথাপি সেখান থেকে এক ধাক্কায় এতটা নীচে নেমে গিয়েছে। এটা বিরাট পতন।’’ তাঁর মতে, ‘‘মার্চের শ্রমিকদের এই হিসেব অত্যন্ত উদ্বেগজনক।   মার্চের শেষ দুই সপ্তাহ এবং এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহের পরিস্থিতি আরও খারাপ।’’
পাশাপাশি এমনটা যে হতে পারে, লকডাউন ঘোষণার পরেই তা আঁচ করেছিলেন সংস্থার বিশেষজ্ঞরা। মহেশ ব্যাসের বক্তব্য, ‘‘আমরা এলপিআর-এ পতনের আশঙ্কা করেছিলাম, কারণ দেশব্যাপী লকডাউন জারি করা হয়েছে। কিন্তু মনে হচ্ছে এই পতন লকডাউনের আগের চিত্র।’’ আরও আশঙ্কার বার্তা দিয়ে ব্যাসের মন্তব্য, ‘‘অবশ্যই লকডাউন যত বাড়বে, ততই এই ছবিটা আরও ভয়ঙ্কর আকার নেবে।’’
লকডাউনের আগে থেকেই করোনাভাইরাসের প্রভাবে অর্থনীতি কার্যত মুখ থুবড়ে পড়েছিল। তার জেরে জিডিপি বৃদ্ধির হার ৫ শতাংশ থেকে নামিয়ে ৩ শতাংশেরও নীচে নামিয়ে এনেছে অধিকাংশ সমীক্ষক সংস্থা। তার উপর দেশে বেকারত্বের এই পরিসংখ্যানে অর্থনীতির উদ্বেগ আরও বাড়ল বলেই মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।


     

 
কলকাতা

লকডাউন কলকাতায় খুললো কিছু দোকান
লকডাউনের সময় কলকাতার মুদি, মেডিসিন, মিষ্টির দোকান, ইত্যাদিতে খোলা কিছু , তবে  সমস্ত বিধি ও নিয়ম বজায় রাখে, ধাপে ধাপে অঞ্চল অনুসারে সরকার করোনার পরিস্থিতির ভিত্তিতে সরকারের পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া 

                             
 
কলকাতা 

করোনা আক্রান্ত হয়ে রাজ্যে দ্বিতীয় চিকিৎসকের মৃত্যু 


      রাজ্যের প্রথম চিকিৎসকের মৃত্যুর ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই আরও এক সামনের সারির যোদ্ধা চিকিৎসকের মৃত্যু। বালিগঞ্জ বন্ডেল রোডের বাসিন্দা প্রথিতযশা অর্থোপেডিক সার্জন ডাঃ শিশির মন্ডলের মৃত্যু। বেলভিউ হাসপাতালের সঙ্গে দীর্ঘদিন যুক্ত ছিলেন চিকিৎসক শিশির কুমার মন্ডল। ৬৯ বছর বয়সি এই চিকিৎসক করোনা আক্রান্ত হয়ে গত ১৪ এপ্রিল সল্টলেক আমরি হাসপাতালে ভর্তি হন। উচ্চ রক্তচাপ এবং ব্লাড সুগারের রোগী ছিলেন এই চিকিৎসক। ১৭ ই এপ্রিল শুক্রবার তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে তীব্র শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।ভেন্টিলেশনের দিতে হয় শিশির মন্ডলকে৷ আমরি হাসপাতালের চিকিৎসকরা প্রাণপন লড়াই জারি রাখেন৷ সবাইকে অগ্রাহ্য করেই সোমবার রাত ৯ টা ১৫ মিনিটে করোনা যুদ্ধে মৃত্যুবরণ করলেন এই চিকিৎসক।                     



 
কলকাতা

                

করোনা মোকাবিলায় ক্যাবিনেট কমিটি গঠন মুখ্যমন্ত্রীর, কেন্দ্রের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ মমতার


         করোনা মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রীর গড়া ক্যাবিনেট কমিটি-নেতৃত্বে রয়েছেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। এছাড়াও রাখা হয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়, ফিরাদ হাকিম ও চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে। অন্যদিকে আমলা মধ্যে রাখা হয়েছে মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা, স্বাস্থ্য সচিব বিবেক কুমার এবং স্বরাষ্ট্র সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে।


 
কলকাতা

দেশের সমস্ত শহরের মধ্যে সবচেয়ে ভালো লকডাউন কলকাতায়, তথ্য সর্বভারতীয় সমীক্ষায়।


দেশের সমস্ত শহরের মধ্যে সবচেয়ে ভালো লকডাউন কলকাতায়

টিআরএ-র করা প্রাথমিক ওই সমীক্ষাটি ১৬টি শহরের ৯০২ জনের মধ্যে ১০ দিন ধরে চালানো হয়েছিল। লকডাউনের সিদ্ধান্ত কার্যকরী করার পর ওই ১৬টি শহরে গড়ে ৯১ শতাংশ ফল পাওয়া গিয়েছে। তাঁর মধ্যে ৯৮ শতাংশের উপরে রয়েছে পাঁচটি শহর। সমীক্ষায় সেই কোয়েম্বত্তূর (১০০%), কোচি (১০০%), পুণে (১০০%), লখনউ (৯৯%) এবং মুম্বই (৯৮%) ‘দারুণ ভাল’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আর কলকাতা ৯৫ শতাংশ পেয়ে ‘খুব ভাল’ হয়ে রয়েছে ৬ নম্বরে। তার পরেই রয়েছে আমদাবাদ (৯৪%) এবং হায়দরাবাদ (৯১%)। কিন্তু লকডাউনের সিদ্ধান্ত কার্যকরী করার ক্ষেত্রে কলকাতা ১ নম্বরে রয়েছে। ওই ১৬টি শহরকে ধরে গোটা দেশের গড় যখন ৭৪ শতাংশ, কলকাতা তখন ৮৫ শতাংশ পেয়েছে। তার ঠিক পরেই রয়েছে ৮৩ শতাংশ পেয়ে রয়েছে কোয়েম্বত্তূর এবং জয়পুর।







Post a Comment

Don't allow spam link

Previous Post Next Post